মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর, ২০১৪

ভূতের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা! (scientific explanation of ghosts and spiritual things!!)

আমরা রাতে ফনা তোলা সাঁপ দেখলে ভয় পাই...... বাঘ ভাল্লুক ভয় পাই,আরো কত কিসু যে ভয় পাই.....তবে অনেকে সবচেয়ে বেশি ভয় পায় ভূতকে.. আদৌ ভূতের অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন আছে...

আচ্ছা.... আচ্ছা মনে করি ভূতের অস্তিত্ব আছে!!!

তাহলে সেই ভূতের আস্তিত্বের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা কি হতে পারে!?(নিতান্ত ই কল্পনা)

কয়েক বছর আগে মাটির হাজার ফুট গভীর এক খনি তে এক বিরাট পানির ডোমকে অন্ধকারে রেখে তাতে অনেক সেন্সর লাগিয়ে নিউট্রিনো কণার অস্তিত্ব আবিষ্কার করা হয়।

নিউট্রিনো...  এক্টি ভারহীন কণা যা সব কিছু ভেদ করে যেতে পারে.... যা প্রতিনিয়ত অবিরত ভাবে চলছে তো চলচেই! তাহলে এই কণার অস্তিত্ব অই ডোমের বাহিরেও থাকা সম্ভব...  আর অই কণার ধরম তো আমরা জানি ই!

একই রকম ভর হীন কণা পজিট্রন....

ভাবুন মানুষের শরীরে প্রতিটি পরমাণু এর সাথে একটি পজিট্রন আর নিউট্রিনো দিয়ে গঠিত আরেকটি প্রতিবিম্ব পরমাণু একসাথে এঁটে আছে.... যা ভারহীন এবং সব কিছু ভেদ করে যেতে পারে কিন্তু অই পরমাণুর সব কিছু ধরম বহন করে... কিন্তু মানুষের দেহের উতপাদিত শক্তির জন্য আলাদা হয় না....

মানুষের মাঝে সেই ভারহীন পজিট্রন আর নিউট্রিনো গঠিত সেই আত্মা!
মানুষ যখন বেচে থাকে তখন সেই আত্মা মানুষের দেহের শক্তি উতপাদনের জন্য শরীরে থাকে.... যখন মানুষ মরে যায় তখন তা বাহির হয়ে যায়..... আর সেই তো সব কিছু ভেদ করতেই পারে!!! আর পরমাণুর প্রতিবিম্ব দেখে জীবিত অবস্থার সব স্মৃতি থাকে সেই ভুতে।

তাই ভুতের যদি অস্তিত্ব থাকে তবে এটাই হতে পারে তার বৈজ্ঞানিক  ব্যাখ্যা।
একই ভাবে সব spiritual বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাও এটাই হতে পারে....

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন